Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভূকশিমইল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ

  • সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
  • প্রতিষ্ঠাকাল
  • ইতিহাস
  • প্রধান শিক্ষক/ অধ্যক্ষ
  • অন্যান্য শিক্ষকদের তালিকা
  • ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা (শ্রেণীভিত্তিক)
  • পাশের হার
  • বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য
  • বিগত ৫ বছরের সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল
  • শিক্ষাবৃত্ত তথ্যসমুহ
  • অর্জন
  • ভবিষৎ পরিকল্পনা
  • ফটোগ্যালারী
  • যোগাযোগ
  • মেধাবী ছাত্রবৃন্দ

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

১৯৭২ইং সনে স্থাপিত হয় এই বিদ্যাপীঠ। প্রতিষ্ঠাকালীন তৎকালীন প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা জনাব মোহাম্মদ মাশুক অক্লান্ত পরিশ্রম আর ত্যাগ স্বীকার করে নান্দনিক জীবনের সকল আশা পরিত্যাগ করে এলাকার জনসাধারণের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করেন। যাহার অবদানের কাছে এলাকাবাসী কৃতজ্ঞ ও চিরঋণী। আজ এ বিদ্যালয়টি কলেজে রূপান্তর হয়েছে এবং এলাকায় শিক্ষার হার প্রায় ৯০%।  

 

১৯৭৫ সালে স্থাপিত হয় এ বিদ্যালয়টি। এশিয়া মহাদেশের সর্ব বৃহৎ হাকালুকি হাওরের দক্ষিণ তীর ঘেষে ঐহিত্যবাহী ভূকশিমইল ইউনিয়নের ভূকশিমইল গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে এ বিদ্যালয়টি অবস্থিত। বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশ দিয়ে সম্প্রতি ২/১ বৎসর পূর্বে পাকা রাস্তা নির্মিত হয়েছে। এর পূর্বে কাঁচা রাস্তা ছিল। এলাকায় বিদ্যালয়টি স্থাপিত হওয়ায় ভাগ্যন্নয়ন হয়েছে এলাকার সাধারণ শিশু কিশোরদের। এখানের প্রায় ৭৫% লোক শিক্ষিত ও সচেতন।

 

অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অক্লান্ত পরিশ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করেছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বর্তমানে অধ্যক্ষ জনাব মোহাম্মদ মাশুক। তিনি উচ্চতর দপ্তরে চাকুরীর অসংখ্য সুযোগ পেয়েও এলাকার জনসাধারনের স্বার্থে ও এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে তিনি জন্মভূমির মায়া ত্যাগ করতে পারেননি। যারফলে এলাকায় আজ শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে। নিম্নাঞ্চলের এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে শিক্ষা নিয়ে শতাধিক শিক্ষিত ছেলে/মেয়ে আজ দেশের বিভিন্ন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বরত। এ বিদ্যাপিঠের তুলনা যেন বর্ণনাতীথ। তাছাড়া প্রতি বৎসর বিদ্যালয় হতে এস.এস.সি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ছাত্র/ছাত্রীরা ভাল রেজাল্ট করে আসছে।

 

এ বিদ্যালয়টি বর্তমানে উচ্চ মাধ্যমিক শাখায় রূপান্তরিত হয়েছে। প্রতি বৎসর ভাল রেজাল্ট করে আসছে।

 

এখানে ৬ষ্ঠ শ্রেণী হতে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত লিখাপড়া করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবার সুযোগ রয়েছে। রয়েছেন পর্যাপ্ত পরিমাণ শিক্ষক। আধুনিক শিক্ষা গ্রহণেরও সুযোগ রয়েছে।

 

বর্তমানে বিদ্যালয় শাখায় ছাত্র-ছাত্রী প্রায় ৬ শতাধিক ও কলেজ শাখায় প্রায় শতাধিক অধ্যয়নরত আছে। এলাকার জনসাধারণ অত্যন্ত সচেতন ও শিক্ষার প্রতি দায়িত্বশীল। তাছাড়া এলাকায় আর্থিক সচেতনতাও রয়েছে।